Bangladesh tem aparecido sob uma perspectiva bastante positiva no noticiário internacional recentemente [En] – o maior teste clínico de uma vacina oral barata para o cólera será realizado em Dhaka e pode salvar dezenas de vidas todos os anos. As notícias [En] não dizem muito além de que o estudo envolve aproximadamente 250 mil habitantes próximos à capital. Dois terços dessas pessoas receberão duas doses da vacina fabricada na Índia e o restante receberá um placebo.
O blogueiro Judhisthir acompanhou [Bn] as notícias e se mostrou surpreso com o silêncio da mídia local sobre o assunto:
একমাত্র প্রথম আলো ছাড়া আর কোন পত্রিকায় এটির কোন খবর খুঁজে পেলাম না, প্রথম আলোতেও পাওয়া গেলো ১৮ই ফেব্রুয়ারির পত্রিকায়, অর্থাৎ কর্মসূচি শুরু হবার একদিন পরে, তাও তৃতীয় পৃষ্ঠার এক কোনায়। উপরের লিঙ্কগুলো খেয়াল করলে দেখবেন বিদেশি সংবাদ মাধ্যমগুলো এ খবরটি দিয়েছে একদিন আগে বা ঘটনার দিনে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে কিছু পাওয়া গেলো না, সেটা আসলে আশা করাও উচিৎ হয় নি।
Então surge a questão: qual é o motivo deste silêncio? Judhisthir revela alguns fatos chocantes:
২.১. ভ্যাকসিনটার নাম হলো ShanChol। নির্মাতা ভারতের Shantha Biotechnics, যেটি ফ্রান্সের Sanofi Aventis-এর একটি প্রতিষ্ঠান।
২.২. ভারতের স্বাস্থ্য বিভাগ এটি অনুমোদন করছে,কিন্তু বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা (WHO) এখনও করে নি। চিন্তার বিষয় হলো, ভারত সরকার ভ্যাকসিনটি ব্যবহারের অনুমোদন দিলেও জাতীয় পর্যায়ে বিশাল আকারের কোন কর্মসূচী নেয়ার কোন পরিকল্পনা তারা অনুমোদন করেনি।
২.৫. ShanChol এর প্রাথমিক ডোজের কার্যকারিতা বছর দুয়েকের মধ্যে অনেক কমে যায়, এবং তখন বুস্টার ডোজ দেয়া জরুরি। [..] প্রশ্ন থাকে বাংলাদেশের মত তথ্য অব্যবস্থাপনা আর স্বাস্থ্য অসচেতনতার দেশে এই বুস্টার ডোজটি নিশ্চিত করা কতটুকু সম্ভব সেটি নিয়ে।
E isso levanta mais questões:
৩.১. প্রথম প্রশ্ন, ভারতীয় কম্প্যানীর তৈরী ভ্যাকসিনটির ব্যাপক আকারের ট্রায়াল ভারতে হলো না কেন? ভারতের তৈরি টীকা বাংলাদেশে পরীক্ষা করাটা শুনতে ভালো লাগে না, যখন ভারত নিজেই এই পরীক্ষা করতে চায় না। ভারত কিন্তু কলেরামুক্ত কোনো দেশ নয় যে তাদের এই পরীক্ষা করার দরকার নেই।
৩.৩. দেশের সংবাদ মাধ্যমে আর জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর ওয়েবসাইটে এই বিষয়টি প্রকাশ না করাটাও বেশ বিরক্তিকর। এটা কি বাংলাদেশি মিডিয়ার উদাসীনতা? নাকি এটা ইচ্ছে করে গোপন রাখা হয়েছে?
৩.৫. ভ্যাকসিন ট্রায়াল নিয়ে সারা পৃথিবীতে কেলেংকারি কম হয় নি। বিশেষ করে প্ল্যাসিবোর ব্যবহার নিয়ে সবসময়ই বিতর্ক আছে। তবে আজকাল মানুষকে সাবজেক্ট হিসাবে ব্যবহার করা হলে ন্যুনতম কিছু নীতিমালা পালন করা হয়। সাবজেক্টের কাছ থেকে সজ্ঞান অনুমতি নিতে হয়। [..] প্রশ্ন হলো, ভ্যাকসিন ট্রায়ালের ক্ষেত্রে এরকম এথিকস কতটুকু অনুসরণ করা হচ্ছে? মীরপুরবাসীরা কি জানেন তারা একটি পরীক্ষার সাবজেক্ট? যে ৮০ হাজার লোক প্ল্যাসিবো পাবেন, তারা কি জানবেন যে তারা কনট্রোল গ্রুপের সাবজেক্ট মাত্র? নাকি আমাদের দেশের সরকার আর অন্য দেশের ভ্যাকসিন নির্মাতারা আমাদের ভালোটা আমাদের চেয়ে ভালো বোঝেন, তাই এসব খবর মীরপুরবাসীদের না জানানোই ভালো?
Jason Kerwin em Methodlogical pontua [En]:
Basicamente, a maioria das vacinas tem que permanecer fria, assim bactérias e outros micróbios não aparecem. Para permanecerem frias (e seguras) no trajeto entre o laboratório e o paciente, as vacinas demandam uma cadeia de frio efetiva.
Isto não é um problema na maior parte dos EUA, onde as vacinas são despachadas frias da fábrica, em recipientes refrigerados, e mantidas frias em clínicas e hospitais. Mas isso pode ser um desafio em lugares como Bangladesh, onde a infra-estrutura não é tão desenvolvida. O resultado são vacinas estragadas ou vacinas que não funcionam para populações rurais, isoladas.
S. M. Mahbub Morhsed, um comentarista do texto em Judhisthir afirma [Bn]:
আমেরিকায় একটি নতুন ঔষুধ ডেভলপ করতে এক বিলিয়ন ডলারের মত খরচা পড়ে। স্বভাবতই তাই এরা গিয়ে ভারতের মত জায়গায় ঔষুধ ডেভলপ করছে। এবং বাংলাদেশকে বেছে নেয়া হয়েছে গিনিপিগ হিসেবে।
Safi, outro comentarista, diz [Bn]:
নাগরিক অধিকার বা মানবাধিকার জাতীয় শব্দগুলো আমাদের জন্য প্রযোজ্য না
Agora, a grande questão é quem responderá às perguntas acima.